The story of famous people in Indian history

This website writes about some famous people in India. Which is called the powerhouse of India. And by following their ideals, billions of people around the world have been able to improve their lives.

Do you know who was the greatest saint of all time in the history of India?

>>The story of one of the greatest saints of all time.

               



India is the name of a country in the world of religious rituals and mythology.  And in this India many saints have been born in many times.  Those who have been born on earth as incarnations for ages have shown the right path to the human race.  These saints are the ones who have brought people out of the superstitious society and lit the light of true education in the minds of the people. 


 One such saint or devotee is Sri Ramakrishna Paramahamsa Deva.  He was born on 16 February 1838 in the village of Kamar Pukur in West Bengal, India.  He was the youngest son in a poor Brahmin family.  He used to worship mother Kali from his childhood.  And at one point he became the best devotee of Mother Kali.  From an early age, Ramakrishna has been seen to have miraculous powers inside Paramahamsa Deva.  He is said to have told his father in a dream before he was born that he was a form of God.  Although it is a miracle to hear the word, it is true.  Because the followers of Hinduism believe in the incarnation of God.  It is known that whenever man has been afflicted with superstition, injustice, misery and misery in the world, God has appeared in the world as an incarnation.  To show the right path to free people from misery.  And many patterns of roses have been found many times.  And Ramakrishna Paramahamsa Deva is such an incarnation. 

                             
 
He expressed his love for the creature in the main mantra of his pursuit . He said that the true God can be obtained by loving the living.  That is why he said, "He who loves life" is serving God.  He also reviewed Hindu, Muslim, Buddhist and Christian religions in his pious life.  And he said that all religions are one and the same, but we think each religion is different because the way of worship is different.  That's why he said - "as much as" the way.  The chariot of the word is - the more opinions are created to worship God, the greater the path of prayer to God.  

                             


Thakur Ramakrishna Paramahamsa Dev was a very rational devotee.  He brought about a radical change in the then imperialist society through his reasoning and advice.  Fascinated by his rationality, Swami Vivekananda  became an absolute disciple of Ramakrishna Paramahamsa.  Swami Vivekananda spent his life considering the ideal of Ramakrishna Paramahamsa as the main mantra of life.


বাংলা অনুবাদঃ  

 একজন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সাধকের গল্প।

             


 ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ও পৌরাণিক  কল্প কাহিনির দেশ  বললে, পৃথিবীর মধ্যে একটি দেশের নাম সামনে আসে সেটি হলো ভারতবর্ষ। আর এই ভারতবর্ষে বহু সমায়ে বহু সাধু সন্তের জন্ম হয়েছে। যারা যুগ যুগ ধরে অবতার রূপে পৃথিবীতে জন্মগ্রহন করে মানুষ জাতিকে দেখিয়েছে সঠিক পথ। মানুষকে কুসংস্কারে মোড়া সমাজ থেকে বের করে এনে প্রকৃত শিক্ষার আলো যারা মানুষের মনে জ্বালিয়েছে তারা হলো এই সাধু সন্ত।


 তেমনই একজন সাধু বা সাধক হলেন শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব। তিনি ১৮ ই ফেব্রুয়ারি ১৮৩৬ সালে ভারতের পশ্চিম বঙ্গের কামার পুকুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গরিব ব্রাহ্মমন পরিবারে কনিষ্ঠ ছেলে ছিলেন। তিনি ছোটো বেলা থেকে মা কালির আরধনা করতেন। এবং এক সমায় তিনি মা কালির শ্রেষ্ঠ সাধকে পরিনত হন। ছোটো বেলা থেকেই রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের  ভিতরে অলৌকিক শক্তির আর্বিভাব হতে দেখা যায়। শোনা যায় তিনি যে ঈশ্বরের একটি রূপ তা তিনি তার জন্মের আগে স্বপ্নে প্রকট হয়ে তাঁর বাবাকে বলে গেছিলেন। কথাটি শুনতে  অলৌকিক হলেও সত্য। কারন হিন্দু ধর্ম অবলম্বীরা ঈশ্বরের সাকার রূপে বিশ্বাসী। জানা যায় পৃথিবীতে যখনই মানুষ কুসংস্কার, অন্যায় অত্যাচার, দুঃখ দূর্দশাতে জর্জরিত হয়েছে তখনই  ভগবান অবতার রূপে পৃথিবীতে আর্বিভিত হয়েছেন। মানুষকে  দুঃখ দূর্দশা থেকে মুক্ত করতে সঠিক পথ্ দেখাতে। আর এই কথা গুলের অনেক নিদর্শনও অনেক বার পাওয়া গেছে। আর রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব তেমনই একজন অবতার। তিনি তার সাধনার মূল মন্ত্রে জীবকে ভালোবাসার কথা জানিয়েছিলেন।

                              

 তিনি বলেছিলেন জীবকে ভালোবাসলে প্রকৃত ঈশ্বরকে লাভ করা যায় । তাইতো তিনি বলেছিলেন  " জীবে প্রেম করে যেই জন" সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। এছাড়া তিনি তার সাধক জীবনে  হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ,  খ্রিষ্টান সব ধর্মের পর্যালোচনা করেছিলেন।  এবং তিনি বলেন যে সব ধর্মই এক ও অভিন্ন তবে উপসনা করার রীতি আলাদা আলাদা হওয়ার কারনে আমরা প্রত্যেকটা ধর্মকে আলাদা মনে করি। তাইতো তিনি বলেছিলেন - " যত মত " তত পথ্। কথাটির রথ হলো - ঈশ্বরকে আরধনার জন্য যত মতের সৃষ্টি হবে, তেমনি ঈশ্বরের প্রার্থনার পথ্ও তত বেশি হবে।

                             

 ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব খুবই যুক্তিবাদী সাধক ছিলেন। তিনি তার যুক্তি ও পরামর্শ দ্বারা তৎকালীন সাম্রাজ্যবাদী সমাজ ব্যাবস্থায় আমূল-পরিবর্তন এনেছিলেন। তাঁর এই যুক্তিবাদীতায় মুগ্ধ হয়ে স্বামী বিবেকানন্দ ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের পরম শিষ্য হয়ে ওঠেন। স্বামী বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের আদর্শকে জীবনের মূল মন্ত্র মনে করে জীবন অতিবাহিত করেন।

Do you know any great man of India who is called the powerhouse of human morale all over the world?

>>The mystery of the whole world calling him a great man of moral.

                                



  • The great man of a country is called the power house of that country.  Because if we follow the way and words shown by the great men, why should the country or nation never have to bear the stigma of stupidity and barbarism.  Rather, all kinds of stigma are removed from those countries or nations.  And gets the respect of the best country or nation to the world. 


                       



  • Swami Vivekananda is such a great, generous, sharp-witted, pious great man.  He was the first person to place India, the Indian nation, in an advanced position in the court of the world.  Swami Vivekananda's ideology influenced not only India but the whole world.  The whole world was impressed by his wisdom.  Swami Vivekananda is also said to be one of the great men of determination, judgment and spiritual power.  Swami Vivekananda died on 4th July 1863.  However, great souls never die, because they have lived in the minds of billions of people for thousands of years through their great deeds.  In Swami Vivekananda's last life, India was under British rule.  He told the youth of the country to get up, wake up and fight, and keep fighting until you can achieve success.  Make what you think the goal of your life and learn to dream with that thought.  If you continue to make your thoughts the goal of your life, you will surely win.  Never feel weak, there is nothing in this world that you cannot do.  If there is a clash between your mind and intellect, you will always listen to the mind.  His inflammatory speech caused a stir among the youth of that time, which resulted in the liberation of India from British slavery in later years. 


   
                           

  •  He introduced India's ancient Hindu religion and the ideals of Hinduism to the world at the World Religions Conference in Chicago, USA. Through his speeches at the conference, he made all Americans his brothers and sisters.  And all the people present at the conference listened to the first line of his speech, stood up for 2 minutes and applauded and congratulated.  He further said that all religions are the best and the greatest and the essence of each religion is the same, different religions are nothing but different ways to reach God.


                         

  •  Inspired by Swami Vivekananda's ideals, Margaret Noble, a young woman from England, came to his memory.  And later became known as Margaret Nobel Sister Nivedita.  Besides, Nicholas Tesla and many others lived their lives inspired by the ideals of Swami Vivekananda.



  বাংলা অনুবাদঃ  

>>কেনো তাঁকে সমগ্র বিশ্বেরমানুষের মনোবলের শক্তিঘর বলা হয় তার রহস্য।      

  
                            


  • দেশের মহাপুরুষকে সেই দেশের শক্তি ঘর বলা হয়। কারন মাহাপুরুষদের দেখানো পথ ও বাণীকে অনুসরণ ককোনো রে চললে কেনো দেশ বা জাতিকে কখনো মূর্খতা ও অসভ্যের গ্লানি বহন করতে হয়না। বরং সেই সব দেশ বা জাতির উপর থেকে সমস্ত রকমের কালিমা মুছে  যায়। এবং বিশ্বের কাছে শ্রেষ্ঠ দেশ বা জাতির সম্মান পায়। 


                           

 


  • তেমনই একজন মহৎ, উদারতাময়, তিক্ষ্মবুদ্ধি সম্পূর্ণ, ধার্মিক মহাপুরুষ হলো স্বামী বিবেকানন্দ। তিনিই প্রথম ব্যাক্তি যিনি ভারতবর্ষ তথা ভারতীয় জাতিকে বিশ্বের দরবারে এক উন্নত আসনে বসিয়ে ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে শুধু ভারত নয় বরং গোটা বিশ্বই প্রভাবিত হয়েছিল। গোটা বিশ্বই প্রভাবিত হয়েছিল তাঁর বিচক্ষণতায়। স্বামী বিবেকানন্দকে সংকল্প শক্তি, বিচার শক্তি ও আধ্যাতিক শক্তির  এক অন্যতম মহান পুরুষও বলা হয়। ৪ঠা জুলাই ১৮৬৩ সালে স্বামী বিবেকানন্দ মৃত্যু বরন করেন। যদিও মহাৎপ্রাণ ব্যাক্তিদের কখনো মৃত্যু হয়না, কারন তাঁরা তাদের মহৎ কাজের মাধ্যমে হাজার হাজার  বছর ধরে কোটি কোটি মানুষের মনের ভিতরে জীবিত থাকে। স্বামী বিবেকানন্দের শেষ জীবনে ততকালীন ভারতবর্ষ ব্রিটিশদের অধীনে ছিলো। তিনি দেশের যুবকদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন ওঠো, জাগো এবং লড়াই করো, আর ততক্ষণ লড়তে থাকো যতক্ষণ না সাফল্য অর্জন করতে পারছ। তুমি যেটি ভাবছ সেটিকে তুমি তোমার জীবের লক্ষ বানাও এবং ঐ ভাবনাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে শেখ। তেমার ভাবনাকেই জীবনের লক্ষ বানিয়ে চললে তেমার জয় অবশ্যই হবে। নিজেকে কখনো দূর্বল ভাববে না, তুমি পারোনা এমন কিছুই এই পৃথিবীতে নেই। তোমার মন আর বুদ্ধির ভিতরে সংঘর্ষ হলে তুমি সব সমায় মনের কথা শুনে চলবে। তাঁর জ্বালাময়ী এই বক্তৃতা ততকালীন যুবসমাজের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল, যার ফলস্বরূপ পরবর্তী ভারতবর্ষ ব্রিটিশদের গোলামী থেকে মুক্তি পেয়েছিল। 


                             



  • তিনি তিনি  আমেরিকার শিকাগো শহরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ধর্ম সম্মেলনে ভারতের প্রাচীন সনাতন হিন্দু ধর্মকে ও হিন্দু ধর্মের আদর্শকে  বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেন।এই ধর্ম সম্মেলনে তিনি তাঁর বক্তৃতার মাধ্যমে সমস্ত আমেরিকা বাসিকে নিজের ভাই - বোন বানিয়ে নেয়। এবং সম্মেলনে উপস্থিত সমস্ত মানুষ তাঁর বক্তৃতার প্রথম লইন শুনে টানা ২ মিনিট উঠে দাড়িয়ে করতালি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে ছিলেন। তিনি আরও বলেছিলেন সমস্থ ধর্মই শ্রেষ্ঠ ও মহান এবং প্রত্যেকটি ধর্মের মূলকথাও এক,  আলাদা আলাদা ধর্ম হলো ঈশ্বরের কাছে পৌছানোর আলাদা আলাদা পথ ছাড়া আর কিছুই নয়। 


                              


  • স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে  অনুপ্রাণিত হয়ে ইংল্যান্ডের তরুণী মার্গারেট নোবেল তাঁর স্মরনে আসেন। এবং পরবর্তীতে মার্গারেট নোবেল সিস্টার নিবেদিতা নামে পরিচিত হন। এছাড়া নিকোলাস টেসলা ও আরো অনেকেই স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তাদের জীবন অতিবাহিত করেন।

Why 7th may is an ever memorable day for Bengalis?

>> 7th may is the best day of the glorious chapter of Bengali and India.


                         


  • 7th May 1861 ( 25th in bengali month of baishakh) is a glorious historical day in Bengali and undivided India.  On this day, the glorious poet Rabindranath Tagore was born in the holy land of India.  He was born in Kolkata to the Jaroshakh Tagore family.  He is known not only in India but all over the world as a world poet.


                               


  • Today is the 25th Baishakh 1427( Baishakh is bengali year), the 159th birth anniversary of the poet.  So this day in particular is a very important day for the Bengali nation.  To commemorate this day, the Bengalis celebrate a variety of stylish festivals to commemorate the poet's achievements among people all over the world.  As well as being a poet, he was also a man of very liberal humanity.  That is why every year on this day many people from home and abroad gather at Shanti Niketan to pay their respects to Rabindranath Tagore.  Poet Rabindranath Tagore was a man of many talents.  He is credited with being a poet, writer, novelist, lyricist, composer, playwright, painter, children's story, etc.  He is also the first person in Asia to receive the Nobel Prize.  That is why this day repeatedly reminds the Bengali nation of his glorious contribution.




  •   So this day is a festive day for every Bengali.  A day of reunion of Bengalis.  On this day, the Bengali nation, irrespective of religion and caste, unites and organizes festivals and sets a unique example to the whole world.


                             


  •  Great deeds and generous people never die but they live in the hearts of millions of people for thousands of years.  One of the examples of this is Rabindranath Tagore.  He is still immortal in the hearts of millions of people 159 years after his death.


বাংলা অনুবাদঃ  

>>২৫শে মে, বাঙ্গালী তথা গোটা ভারতবর্ষের গৌরবান্বিতচিরস্মরণীয় দিন।   

                             


  • ২৫ শে বৈশাখ ১২৬৮ ( ইংরেজি  7th may 1861 সাল)  বাংঙ্গালি তথা অবিভক্ত ভারতবর্ষের অন্যতম গৌরবময় ঐতিহাসিক একটি দিন। এই দিনে ভারতবর্ষের পবিত্র মাটিতে জন্ম নিয়েছিল গৌরবময় কবি, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর জন্মস্থান কোলকাতা জড়োশাখ ঠাকুর পরিবারে। তিনি শুধু ভারতবর্ষের নয় বরং গোটা বিশ্বের, বিশ্বকবি নামে খ্যাত।


                             


  • আজ ২৫শে বৈশাখ ১৪২৮ কবিগুরুর ১৫৯ তমো জন্মবার্ষিকী। তাই বিশেষ করে এই দিনটি বাংঙ্গালী জাতির কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এই দিনটি বাঙ্গালীরা চিরস্মরণীয় করে রাখার জন্য এবং গোটা বিশ্বের প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে কবিগুরুর কৃতিত্বকে স্মরন করিয়ে দেওয়ার জন্য নানান রকমের আড়ম্বরপূর্ণ উৎসবের উদযাপন করে থাকে। তিনি কবি হওয়ার সাথে সাথে খুবই উদার মানুষিকতার মানুষও  ছিলেন। যে জন্য প্রতিবছর এই দিনে  দেশ-বিদেশ থেকে বহু মানুষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে শান্তি নিকেতনে ভিড় জমায়। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বহুমুখী প্রতিভাবান একজন ব্যাক্তি ছিলেন। তিনি একাধারে কাব্যিক, সাহিত্যিক, উপন্যাসিক,গীতিকার, সুরোকার,নাট্যকার,চিত্রশিল্পী, ছোটোদের গল্প ইত্যাদি বিষয়ে কৃতিত্ব রেখে গেছেন। এছাড়া তিনি এশিয়ার ভিতরে প্রথম ব্যাক্তি যিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। তাইতো আজকের দিনটি বারবার বাঙ্গালী জাতিকে স্মরণ করিয়ে দেয় তাঁর গৌরবান্বিত অবদানের কথা।




  • তাই এই দিনটি প্রতিটি বাঙ্গালীর কাছে উৎসবে মোড়া মুখরিত একটি দিন। বাঙ্গালির নবজাগরণের মিলনমেলার একটি দিন। এই দিনে বাঙ্গালী জাতি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে একজোট হয়ে উৎসবের আয়োজন করে এবং গোটা বিশ্বের কাছে এক অনান্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।


                               


  • মহৎ কর্ম ও উদার ব্যাক্তিদের কখনো মৃত্যু হয় না বরং তাঁরা বেঁচে থাকে কোটি মানুষের হৃদয়ে হাজার হাজার বছর ধরে। সেটির একটি অন্যতম উদাহরণ হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি তাঁর মৃত্যুর ১৫৯ বছর পরেও অমর হয়ে আছেন কোটি মানুষের হৃদয়ে।

HOW TO BECOME A SUCCESSFUL MAN?


  • If you know these five things then you can easily achieve success in your life.

                           


  • We all know that human beings are the best creatures.  And I also know why human beings are the best creatures.  Because in the millions of lives in the living world, only human beings have modern knowledge, intellect, thoughts, feelings, sympathy, kindness, emotion, the power to create something new.  Basically for all these qualities man is called the best creature of creation.  


  • But even in the condition of having all these qualities inside man, man cannot apply it properly.  Even if he gets the badge of the best creature then he has no value.  So people need to follow certain paths to prove their superiority to the world.  People have to have certain qualities.  However, in order to acquire all these qualities, strict austerities are required.  However, only those who can achieve success in this austerity will be able to show excellence.


  •   Let's take a look at what those qualities are - 

  • (1) Honesty: - 

                               

  • Honesty is a great quality.  It is very important for a person to have honesty inside.  Because one person will trust another only when they find a place of honesty in each other.  Honesty breeds faith in people.  So if you can achieve honesty, people reach one step ahead of success.  

  • (2) - Patience strength: - 
                           


  • In order to achieve success in life, one has to face many problems from time to time.  Because the way to success is very difficult.  So never be impatient.  Instead, we need to be patient and find a solution to those problems in a cold head.  And when there is impatience, weakness is created inside man, as a result of which man comes close to success and becomes defeated. 

  •  (3) To fail or to make a mistake: 
                         

   
                             
  • There is a saying that a new one is born from a mistake.  The more mistakes a person makes, the more he can learn.  Man can take advantage of himself and for the second time in his life he never makes those mistakes.  So even if you make a mistake again and again, you should not stop trying, but keep trying until success comes.  If you try this way, you will see that the mistakes have become all right at once.  Which helps people succeed.  

  • (4) Hard work: - 
                         


  • Hard work is the key to success.  So to achieve something we need to set a goal.  And you have to work hard until you reach that goal.  Then the race for success can be reached.  

  • (5) Positive thinking: - 
                         



  • Positive thinking provides a kind of energy or recklessness inside a person.  As a result, people's ability to work increases and people achieve success quickly.  So you should never keep weak thoughts in your mind. 

  •  So it is possible to achieve success in life only if you can possess all these qualities.  In order to prove ourselves the best to the world, we must acquire all these qualities through rigorous austerities.

  • বাংলা অনুবাদ ঃ  



  • এ পাঁচটি বিষয় সম্পর্কে জানলে আপনি অবশ্যই সহজেই আপনার লাইফে সাফল্য জন করতে পারবেন। 


                                 

  • মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব এটা আমারা সকলেই জানি। আর কেন মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব সেটাও জানি। কারন জীব জগৎতের লক্ষ লক্ষ জীবনের ভিতরে কেবল মানুষের ভেতরে রয়েছে আধুনিক জ্ঞান, বুদ্ধি, চিন্তা -ভাবনা,অনুভূতি, সহানুভূতি, দয়া-মায়া,  আবেগ, নতুন কিছু তৈরি করার চিন্তা শক্তি। মূলত এই সব গুনের জন্য মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব বলা হয়। 


  • কিন্তু মানুষের ভিতরে এই সব গুণ থাকার শর্তেও মানুষ তার সঠিক প্রয়োগ করতে পারে না। তখন শ্রেষ্ঠ জীবের তকমা পেলেও তার কোনো দাম থাকে না। তাই মানুষকে পৃথিবীর কাছে শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ দিতে হলে কিছু নির্দিষ্ট পথ অনুসরণ করা প্রয়োজন । মানুষকে হতে হয় কিছু  গুনাবলির অধিকারী। তবে এই সব গুণাবলি অর্জন করতে হলে প্রয়োজন কঠোর তপস্যার। তবে এই তপস্যায় যারা সফল্য অর্জন করতে পারবে শুধু মাত্র তারাই পারবে শ্রেষ্ঠত্বের পরিচয় দিতে। 


  • চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই সব গুণাবলি গুলো কী কী-

  •  (১) সততাঃ - 

                             
  • সততা মহৎ গুন। একটি মানুষের ভিতরে সততা থাকাটা অত্যান্ত জরুরি। কারন এক জন মানুষ আরেক জনকে তখনই বিশ্বাস করবে যখন তারা একে অপরের মধ্যে সততার একটা জায়গা খুঁজে পাবে। সততাই মানুষের মধ্যে বিশ্বাসের জন্ম দেয়। তাই সততা অর্জন করতে পারলে মানুষ সাফল্যের এক ধাপ আগে পৌঁছে যায়। 


  • (২)- ধৈর্য শক্তিঃ- 

                       

  • জীবনে সাফল্য অর্জন করতে হলে অনেক সমায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কারন সাফল্যের পথ অনেকটা কঠিন হয়। তাই কখনো ধৈর্যহারা হলে চলবে না। বরং ধৈর্য ধরে ঠান্ডা মাথায় সেই সব সমস্যার সমাধান খুজতে হবে। আর ধৈর্যহীন হলে মানুষের ভিতরে তৈরি হয় দূর্বলতা যার ফলে সাফল্যের কাছাকাছি এসে মানুষ পরাজয় হয়ে যায়।

  •  (৩) ব্যার্থ হওয়া বা ভুল করা ঃ 

                                     

  • কথায় আছে ভুল থেকেই জন্ম হয় নতুনের। যে মানুষ যতো বেশি ভুল করে সে ততো বেশি শিখতে পারে। মানুষ নিজেকে সূদরে নিতে পারে এবং জীবনে দ্বিতীয় বার সে ঐ ভুল গুলো কখনোই করে না। তাই বারবার ভুল হওয়ার শর্তেও চেষ্টা থামালে চলবে না বরং বারংবার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে যতখন না সাফল্য আসে। এই ভাবে চেষ্টা করতে থাকলে দেখা যাবে ভুল গুলো একসময় সব সঠিক এ পরিনত হয়েছে। যেটি মানুষকে সফল হতে সাহায্য করে।


  •  (৪) কঠোর পরিশ্রম ঃ- 

                               
  • কঠোর পরিশ্রমই সাফল্যের চাবিকাঠি। তাই কোনো কিছু অর্জন করতে হলে আমাদের প্রয়োজন একটি লক্ষ্য  স্থির করা। আর যতক্ষণ না সেই লক্ষ্যে পৌছানো যায় ততক্ষণ কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। তাহলে সাফল্যের দৌড় গড়ায় পৌছানো যাবে।


  • (৫) পজিটিভ থিংকিং ঃ- 

                           

         
  • পজিটিভ থিংকিং মানুষের ভিতরে এক ধরনের শক্তি বা উদ্দামের জোগান দেয়। যার ফলে মানুষের কাজ করার শক্তিটা বেড়ে যায় এবং মানুষ তাড়াতাড়ি সফলতা অর্জন করে। তাই কখনোই মনের ভিতরে দূর্বল চিন্তা ভাবনা রাখা উচিৎ নয়। 


  • তাই এই সব গুনাবলির অধিকারী হতে পারলেই জীবনে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব। পৃথিবীর কাছে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করতে হলে, কঠোর তপস্যার মাধ্যমে আমাদের এই সব গুণাবলি অর্জন করা উচিৎ ।

WHY PEOPLE DEPEND ON OTHER ??


  • People are for people and life is for life.


                       


  • We all know more or less about the taxonomy of biology.  In the hierarchy of biology we have seen that one organism survives depending on another organism.   This dependence may be partial in some organisms and may be complete in some organisms.
  
                            

           
  • And humans are the highest level animals in the hierarchy.  So man has to depend on all the classes of his lower level, man also depends on each other of his own nation.  This is why people cannot live alone.  Because people are an organized nation, it is not possible for people to live without the cooperation of each other.  However, these people are financially divided into several sections within the nation.  The financial divisions are such that some people are rich, some are middle class and some are poor.  A closer look at these sections reveals that another hierarchy, similar to the hierarchy of Biology , seems to have evolved within the human race.  And at the highest level of this hierarchy are the rich, then the middle class and the poor.  This aspect of human classification can be clearly understood through a simple example.  The example is that we have seen from the experience of our present society that rich people depend on middle class and poor people for their business, office and home.  Similarly, middle class and poor people depend on rich people to earn money.  Analyzed in this way, it is clear that every class of people is interdependent on every class.  People are also professionally dependent on each other.  By professional we usually mean a class of people like teachers, lawyers, doctors, engineers etc.  So looking at these aspects of human hierarchy, it is seen that one class does not exist without another class.  For this reason man is called a dependent nation. 

                                  

               
  • So we should respect all people equally.  We should love each other without drawing the boundaries of rich and poor within ourselves, without any kind of violence or hatred.  And that is what real humanity is all about.

                             


  • বাংলা অনুবাদঃ

  • মানুষতো মানুষের জন্য, জীবন তো জীবনের জন্য ,

                         


  • আমরা সবাই  জীববিজ্ঞানের শ্রেণীবিন্যাস সম্পর্কে কম বেশি জানি। জীববিজ্ঞানের শ্রেনিবিন্যাসে আমরা দেখেছি যে,একটি জীব অন্য জীবের উপরে নির্ভর করে বেঁচে থাকে। সেই নির্ভরশীলতা কোনো কোনো জীবের ক্ষেত্রে হতে পারে আংশিক আবার কোনো জীবের ক্ষেত্রে সেটি হতে পারে পুরোপুরি নির্ভরশীলতা। 

                           

  • আর মানুষ জাতি শ্রেনীবিন্যাসের সব থেকে উচ্চ স্তরের প্রাণী । তাই মানুষকে তাঁর নিম্ন স্তরের সকল শ্রেণির উপরে নির্ভর তো করতেই হয় এছাড়াও মানুষ নিজ জাতির একে অপরের উপরেও নির্ভরশীল। এই জন্য বলা হয় মানুষ একা বাস করতে পারে না। কারন মানুষ সঙ্ঘবদ্ধ জাতি, একে অপরের সহযোগিতা ছাড়া জীবন ধারণ করা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। তবে এই মানুষ জাতির ভিতরে আর্থিক দিক থেকে কয়েকটি ভাগে বিভক্ত রয়েছে। আর্থিক ভাগ গুলো হলো যেমন- মানুষের ভিতরে কেউবা ধণী, কেউবা মধ্যবিত্ত আবার কেউবা গরীব হয়ে থাকে। এই ভাগ গুলোকে ভালোভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে,  জীববিঙ্গানের শ্রেনিবিন্যাসের মতো আর একটি শ্রেণীবিন্যাস যেনো মানুষ জাতির মধ্যে গড়ে উঠেছে। আর এই শ্রেনিবিন্যাসের সব থেকে উচ্চ স্তরে অবস্থান করে আছে ধনী ব্যাক্তিরা তারপরে ধাপে ধাপে মধ্যবিত্ত ও গরীব শ্রেণির মানুষের অবস্থান। মানুষের শ্রেনীবিন্যাসের এই বিষয়টি একটি সহজ উদাহরণের মাধ্যমে স্পষ্ট ভাবে বোঝা যেতে পারে। উদাহরণটি হলো- আমারা আমাদের বর্তমান সমাজের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি যে, ধনী ব্যাক্তিরা তাদের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান, অফিস ও বাড়ির বিভিন্ন কার্য সাধনের জন্যে মধ্যবৃত্ত ও গরীব শ্রেণির মানুষের উপরে নির্ভরশীল। তেমনি মধ্যবিত্ত ও গরীব শ্রেণির মানুষরা অর্থ উপার্জনের জন্য ধনী ব্যাক্তিদের উপরে নির্ভরশীল। এইভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় স্পষ্ট ভাবে এটা বোঝা যায় যে প্রত্যেক শ্রেণির মানুষ প্রত্যেক শ্রেণির উপর পারস্পরিক নির্ভরশীল। এছাড়াও পেশাগত দিক থেকেও মানুষ একে অপরের উপরে নির্ভরশীল। পেশাগত দিক বলতে আমরা সাধারণত শিক্ষক, উকিল, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি শ্রেণির মানুষদেরকে বোঝায়। তাই মানুষের শ্রনীবিন্যাসের এই দিক গুলো লক্ষ করলে দেখা যায় যে, এক শ্রেণি অন্য শ্রেণি ছাড়া অস্তিত্বহীন। এই জন্য মানষকে নির্ভরশীল জাতি বলা হয়। 

                                 
  • তাই আমাদের উচিৎ সকল মানুষকে সমানভাবে সম্মান করা। আমাদের উচিৎ নিজেদের ভিতরে  ধনী, গরীবের সীমারেখা না টেনে, কোনো রকমের হিংসা বিদ্বেষ না রেখে একে অপরকে ভালোবাসা। আর একেই বলে প্রকৃত মনুষ্যত্ব।  

                            




                   




Do you know who was the greatest saint of all time in the history of India?

>>The story of one of the greatest saints of all time.                 India is the name of a country in the world of religious ritual...

Know some Interesting about my country